THE BASIC PRINCIPLES OF ড্রোন প্রযুক্তি, সামরিক ড্রোন, শক্তিশালী ড্রোন, ইরান ড্রোন, যুক্তরাষ্ট্র ড্রোন, রাশিয়া

The Basic Principles Of ড্রোন প্রযুক্তি, সামরিক ড্রোন, শক্তিশালী ড্রোন, ইরান ড্রোন, যুক্তরাষ্ট্র ড্রোন, রাশিয়া

The Basic Principles Of ড্রোন প্রযুক্তি, সামরিক ড্রোন, শক্তিশালী ড্রোন, ইরান ড্রোন, যুক্তরাষ্ট্র ড্রোন, রাশিয়া

Blog Article

বিদেশীদের যৌন কাজের টার্গেট হচ্ছে রোহিঙ্গা মেয়েরা

ইরানি ড্রোন তথা সমরাস্ত্র শিল্পের সম্প্রসারণ নিয়ে ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে একাধিকবার উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। অস্ত্র শিল্পে দেশটির অগ্রগতি থামাতে তেহরানের ওপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা দিয়ে যাচ্ছেন পশ্চিমারা।  কিন্তু তার পরও ইরানকে থামাতে পারছে না।

ইরানি ড্রোন শাহেদ ১৩৬-এর প্রথম বৈশিষ্ট্য হলো— এটি বিস্ফোরক নিয়ে সরাসরি লক্ষ্যবস্তুতে গিয়ে নিজেই বিস্ফোরিত হয়। এতে যুদ্ধের কৌশল হিসেবে প্রতিপক্ষকে দ্রুত চাপে ফেলতে তাদের বিদ্যুৎকেন্দ্র, তেলক্ষেত্র ও গ্যাসক্ষেত্রের মতো স্থাপনাগুলোতে নিখুঁত হামলা চালানো যায়। অথচ আশপাশের কোনো কিছুর উল্লেখযোগ্য কোনো ক্ষতি হয় না। যেমনটি ইউক্রেনে করছে রাশিয়া।

জেনারেল অ্যাটমিক্স এরোনটিকাল সিস্টেমস্ সংস্থাটি এই ড্রোন সরবরাহ করবে।

এই প্রযুক্তিগত সরলতা ও ভীষণ কার্যকরী ক্ষমতা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় দারুণভাবে কাজে আসে, যার মাধ্যমে লড়াই চালিয়ে যাওয়া সেনা সদস্য ও মিত্রশক্তির কমান্ডোরা তাদের বহনযোগ্য মোর্স ট্রান্সসিভার দিয়ে জার্মানির দখলকৃত অঞ্চলের ভেতর থেকে লন্ডনে যোগাযোগ রক্ষা করতো।

প্রেরক নিজে একটা প্যাড ব্যবহার করে এনক্রিপ্ট করতে, অন্যদিকে গ্রাহক সেই প্যাডেরই একটা কপি ব্যবহার করে বার্তাটা ডিকোড করতে বা এর অর্থ উদ্ধারে (এর শুধুমাত্র এই দুইটা কপিউ থাকবে এবং ব্যবহারের পরপরই সেগুলো নষ্ট করে ফেলতে হবে)।

সেনাবাহিনীর রয়েছে অনেক ধরনের বন্দুক, ট্যাঙ্ক, সাঁজোয়া যান, রকেট লঞ্চারের মতো অস্ত্র। নৌবাহিনীর রয়েছে অনেক ধরনের ছোট-বড় রণতরী, নেভাল মাইন বা বিস্ফোরক, ডুবোজাহাজ, হেলিকপ্টারবাহী তরী এবং টহল জাহাজ।

চুক্তি সম্পন্ন get more info হলে তার আওতায় যোগাযোগ ও নজরদারির সরঞ্জাম পাবে ভারত।

ইরানের সশস্ত্র বাহিনী বা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পশ্চিমাদের উদ্বেগ ছিল অনেক আগে থেকেই। আয়রন ডোমসহ শক্তিশালী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা থাকলেও ইরানের হামলা পুরোপুরি ঠেকাতে পারেনি ইসরায়েল। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে বহু ধরনের নিষেধাজ্ঞায় থাকা ইরান কীভাবে অস্ত্র পাচ্ছে বা তৈরি করছে?

যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান সংঘাতের দিকে হাঁটছে?৩১ জানুয়ারি ২০২৪

ইরান সেসময় অনেকটা একঘরে এবং সামরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে। সেটাকেই 'প্রথম অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা' বলা যায় যার জেরে তখন পর্যন্ত বাকি থাকা অস্ত্রের সরবরাহ আর পায়নি ইরান। শাহ পাহলভির রেখে যাওয়া সামরিক বাহিনীর পাশাপাশি ইসলামিক রেভল্যুশন গার্ড কর্পস বা বিপ্লবী বাহিনী গড়ে তোলা হয় আয়াতোল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির নেতৃত্বে।

১৯৭৯ সালে ইসলামিক বিপ্লবের পর থেকে পশ্চিমাদের বৈরিতার কারণে বিষয়টি হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে ইরান। তবে হতাশ হয়ে দমে যায়নি তেহরান। ইউরোপ- আমেরিকার একের পর এক অবরোধ সত্ত্বেও অস্ত্র শিল্পে ব্যাপক উন্নতি করেছে দেশটি। বিশেষ করে, ড্রোন শিল্পে ব্যাপক উন্নতি করেছে ইরান। মনে করা হয়, ইরান ড্রোন শক্তিতে যে কোনো দেশের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে। 

দুঃখপ্রকাশ করে ফেসবুকে সাকিবের স্ট্যাটাস, চুরি করে ১১ কোটি নাগরিকের তথ্য বিক্রি করা হয়েছিল: পুলিশ

বিজেপি নেতারা কেন বারবার বাংলাদেশিদের টার্গেট করেন?

Report this page